নাংগলকোট পৌর নির্বাচন– আ-লীগ দলীয় মনোনয়নে আলোচনার শীর্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু ইউসুফ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-
নাংগলকোট পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীরা জোর প্রস্তুতি শুরু করেছে । মনোনয়ন প্রত্যাশীরা তূণমূলের তালিকায় নাম আনতে শুরু করেন গণসংযোগ সহ জোর লবিং তদবির । পোস্টার-ব্যানারের পাশাপাশি অনলাইনে চালাচ্ছেন প্রচার ।অবস্থান জানান দিতে দিচ্ছেন মহড়া । দলীয় মনোনয়ন পেতে একাধিক প্রত্যাশীদের মধ্যে তূণমূলের আলোচনায় শীর্ষে আছেন নাংগলকোট উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব অধ্যক্ষ আবু ইউসুফ । ইতিমধ্যে তিনি
পৌরবাজার, পৌরসভার ১৯টি গ্রামে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা, ঘরে-ঘরে গণসংযোগ, পথসভা, সমাবেশ, পোস্টার, ফেস্টুন ও লিফলেট,বুকলেট বিতরণের মাধ্যমে ভোটারদের সমর্থন প্রত্যাশা করছেন। অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ নাঙ্গলকোট পৌরসদরের হরিপুর গ্রামের ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান হিসেবে বর্ণাঢ্য রাজনৈতিকজীবন, শিক্ষা বিস্তার ও সমাজসেবায় অনন্য অবদান রেখে চলেছেন। তিনি পৌরসভার দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দেয়া, আওয়ামীলীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়নসহ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল) এমপির সার্বিক সহযোগিতায় পৌর নাগরিকদের অসমাপ্ত মৌলিক উন্নয়ন কাজ সমাপ্তের মাধ্যমে পৌরবাসীকে একটি আধুনিক ও মডেল পৌরসভায় রুপান্তরে কাজ করার বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। এছাড়া তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন পূরণে ডিজিটাল বাংলাদেশ, ক্ষুধা, দারিদ্র এবং সন্ত্রাসমুক্ত দেশ গড়ারও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বর্তমানে তিনি একজন সৎ ও যোগ্য মেয়র প্রার্থী হিসেবেও পৌরসভার সর্বত্র আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন। আলহাজ¦ অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ। নাঙ্গলকোট পৌর সদরের হরিপুর পশ্চিমপাড়া হাজী বাড়ীর সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মরহুম আলহাজ¦ মোঃ রবিউল হোসেন। মাতা-মরহুম আলহাজ¦ ছুফিয়া খাতুন। দাদা মরহুম জমিদার মৌলভী মুজাফফর আহমেদ নাঙ্গলকোট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, হাফেজিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মোতয়াল্লী ও নাঙ্গলকোট ইউনিয়ন পরিষদের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট/চেয়ারম্যান ছিলেন। পিতা আলহাজ¦ মোঃ রবিউল হোসেন মুক্তযুদ্ধচলাকালীন আওয়ামীলীগ করার কারণে স্ব-পরিবার নয় মাস নানার বাড়িতে পলাতক ছিলেন। এসময় পাকসেনারা নাঙ্গলকোট বাজার আগুন দিয়ে পুড়ে শেষ করে দেয়। এতে তাদের কোটি-কোটি টাকার ক্ষতি হয়। অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স এবং ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে একই বিষয়ে এম এস এস সম্পন্ন করেন। তিনি নারী শিক্ষা বিস্তারে নাঙ্গলকোট পৌরসদরে নাঙ্গলকোট মডেল মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ হিসেবে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। ছাত্র জীবন থেকে চাচা নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক জয়নাল আবেদীনের হাত ধরে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৭২ সালে অষ্টম শ্রেণী পড়া অবস্থায় ছাত্রলীগের সদস্য পদ লাভ করেন। পরবর্তীতে নাঙ্গলকোট এ আর উচ্চ বিদ্যালয়, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজে পড়াকালীন ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৮১ সালে নাঙ্গলকোট থানা গঠিত হওয়ার পর থানা ছাত্রলীগের আহবায়ক নির্বাচিত হন। পরে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতির উপস্থিতিতে ১৯৮৪ সালে নাঙ্গলকোট উপজেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮৭ সালে স্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উপজেলা ঘেরাও আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দেন। ওই সময় আন্দোলনে যুবলীগ কর্মী আবদুল হামিদ শহীদ হন। ওই সময়ে তিনিসহ ২৫জনকে মিথ্যা মামলায় আাসামী করা হয়। ২টি রেলওয়ের মামলায়ও তিনি আসামী হন। পরে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তোফায়েল আহম্মদের সহযোগিতায় তিন বছর পর মামলা থেকে মুক্তি পান।

অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ ১৯৭৯ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অধ্যক্ষ আবুল কালাম মজুমদার এর পক্ষে কাজ করেন। ১৯৮৬, ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ নির্বাচনে সাবেক সংসদ সদস্য জয়নাল আবেদীন ভুঁইয়ার পক্ষে একনিষ্ঠভাবে কাজ করেন। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৪ সালে সংসদ নির্বাচনসহ পৌর মেয়র নির্বাচনে সামছুউদ্দিন কালু, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে শাহজাহান মজুমদার, সামছুউদ্দিন কালু, পৌর মেয়র নির্বাচনে এ কে এম মনিরুজ্জামান ও আবদুল মালেকসহ সকল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সততার সাথে কাজ করেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সকল নির্দেশনা পালন করে বাংলার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ১৯৯৮ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলনে ১নং যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৬ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য, ২০১৬ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সচিব নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ার পর অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপির নির্দেশে সংগঠনকেশক্তিশালী করার জন্য নির্যাতিত ও ত্যাগি নেতাদের মূল্যায়ন করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। উপজেলার আওয়ামীলীগের অধিকাংশ ইউনিয়ন কমিটি নতুন করে গঠন করেছেন। তাছাড়া আওয়ামীলীগের অঙ্গসংগঠনকেও শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ শিক্ষা ও সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন পদকে ভূষিত হন। জাতীয় বিদ্যুৎ সপ্তাহ-২০১৪ সেবা পবিস গ্রাহক (আবাসিক) বিবেচিত হওয়ার স্বীকৃতি স্বরুপ কুমিল্লা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ কর্তৃক পদক লাভ করেন। ২০১৭ সালে নাঙ্গলকোট উপজেলা জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন। ২০১৭ সালে ইউনাইটেড মুভমেন্ট হিউম্যান রাইটস কর্তৃক সফল শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবক হিসেবে বিশেষ অবদানের জন্য মানবাধিকার শান্তি পাদক, একই বছর একই প্রতিষ্ঠান কর্তৃক মাদার তেরেসা এ্যাওয়ার্ড পদক, মহাত্মা গান্ধী পিস এ্যাওয়ার্ড পদক ও মহান বিজয় দিবস সম্মাননা পদক লাভ করেন। এছাড়া শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদানের জন্য শেরে বাংলা শাইনিং পার্সোনালিটি গোল্ড এ্যাওয়ার্ড পদক, শিক্ষা বিস্তারে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৭ সালে এশিয়া হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন কর্তৃক মানবাধিকার শান্তি পাদক, ২০১৮ সালে স্বাধীন বাংলা সংসদ কর্তৃক জনসেবায় অবদানের জন্য জয় বাংলা সম্মাননা পদক, একই সালে কলকাতায় মৈত্রী সম্মাননা থেকে শিক্ষা ও সমাজসেবায় পদক ও ২০১৯ সালে বাংলাদেশ ইয়াং জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশন থেকে ভাষা শহীদ স্মৃতি সম্মাননা পদক লাভ করেন। সর্বশেষ- সমাজ সেবায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ এসোসিয়েশন কর্তৃক কোভিড-১৯ যোদ্ধা হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্মাননা ও শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় পল্লী কবি জসিম উদ্দিন সম্মাননা- ২০২০ পদক লাভ করেন। অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ নাঙ্গলকোট কেন্দ্রীয় শাহী ঈদগাহ জামে মসজিদের দাতা ও মোতয়াল্লী, নাঙ্গলকোট এ ইউ কামিল মাদ্রাসার গভর্ণিং কমিটি ও পানকরা হাফেজিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া, পাটোয়ার ফাজিল মাদ্রাসা গভর্ণিং কমিটির সাবেক সভাপতি, নাঙ্গলকোট উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি, নাঙ্গলকোট মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি, নাঙ্গলকোট উপজেলা কলেজ শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক, বেগম জামিলা মেমোরিয়াল উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষানুরাগী সদস্য, নাঙ্গলকোট কারিগরি ও বাণিজ্য কলেজ ও সুহৃদ এ কে কলেজ অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজির পরিচালনা কমিটির সদস্য, বটতলী সামছুল আলম ফাউন্ডেশনের সম্পাদক, কুমিল্লা জেলা শিক্ষক সমিতির সদস্য, নাঙ্গলকোট মডেল মহিলা কল্যাণ সমিতি, গ্রাম সম্পদ উন্নয়ন সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কমিটি, উপজেলা কৃষি পুনর্বাসন কমিটি ও উপজেলা ভূমি ও বন্দোবস্ত কমিটির সাবেক সদস্য ছিলেন। তিনি নাঙ্গলকোট হাছান জামিলা ফাউন্ডেশনের সদস্য, নাঙ্গলকোট উপজেলা দূর্নীতি দমন প্রতিরোধ কমিটি ও নাঙ্গলকোট বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। অন্যদিকে, নাঙ্গলকোট মডেল মহিলা কলেজের দাতা, কুমিল্লাস্থ নাঙ্গলকোট শিক্ষা কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, কুমিল্লা সানরাইজ রোটারিয়ান এর চার্টাড সদস্য ও বিএফএ, কুুমিল্লা জেলা ইউনিটের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। একান্ত স্বাক্ষাৎকারে সম্ভাব্য পৌর মেয়র প্রার্থী অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ বলেন, পৌর নাগরিকদের সেবা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য যে সেবা দেয়ার কথা রয়েছে, পৌর নাগরিকদের সে সেবা দেওয়া হচ্ছে না। এখনো অনেক কাজ বাকি রয়েছে। পৌরবাসী এখনো অসহায়ভাবে জীবন-যাপন করছে। তারা মৌলিক নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। পৌরবাসীর অতিরিক্ত টেক্স নির্ধারণ করা হয়েছে। যা বিধি সম্মত নয়। ভবিষ্যতে মানুষের পাশে থাকার জন্য পৌর মেয়র হতে চাই। বর্তমানে যে উন্নয়ন হয়েছে। আরো বেশি উন্নয়ন প্রয়োজন রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। যেখানে গ্রাম হবে শহর। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল একজন ভালো মানুষ। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য তিনি কাজ করছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য শিক্ষিত লোক এগিয়ে আসলে ক্ষুধা, দারিদ্র এবং সন্ত্রাসমুক্ত দেশ গড়া সম্ভব হবে। মানুষ-মানুষের জন্য, জীবন-জীবনের জন্য। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপির স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করতে পারলে পৌরবাসীর দুঃখ-দুর্দশা লাঘব হবে। এতে করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে। তিনি আরো বলেন, পৌরসভার বিভিন্নস্থানে অনেক আবর্জনা পড়ে আছে। পৌর কবরস্থান, পৌর পার্ক, স্ট্রীট লাইট নেই। এছাড়া বাস, সিএনজি, অটোরিক্সা স্ট্যান্ড নেই। ফায়ার সার্ভিস স্টেশন নেই। পৌরসভার ১৯টি গ্রামে পকুরের গার্ডওয়াল নেই। আমি পৌরসভার বিভিন্নগ্রামে গণসংযোগ করে অনেক অসহায় ও গরীব মানুষ দেখেছি। আমি অসহায় মানুষের সেবায় কাজ করতে চাই। শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবার মান উন্নয়নে কাজ করবো। বিভিন্ন গ্রামের পথসভা ও গণসংযোগে হাজার-হাজার মানুষ আমাকে সাদরে গ্রহণ করেছে। শতকরা প্রায় ৯০ভাগ মানুষ আমাকে মেয়র হিসেবে দেখতে চায়। আওয়ামীলীগ থেকে যারা দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। তারাও যোগ্য প্রার্থী। কিন্তু আমার পারিবারিক ঐতিহ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, শিক্ষা বিস্তার ও সমাজ সেবায় আমার অনেক অবদান রয়েছে। এছাড়া দীর্ঘ ৪০ বছর পর্যন্ত দলের বিভিন্ন পদে থেকে আমি রাজনীতি করছি। এসব দিক বিবেচনায় আমি দলীয় মনোনয়ন পাবার যোগ্য বলে মনে করি। আমি পৌরবাসীর সমর্থন ও দোয়া প্রার্থী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *